সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামার এলাকায় সাঁওতালদের বসতি স্থাপন, উচ্ছেদ ও হামলার
'মূলহোতা' গোবিন্দগঞ্জের সাপমারা ইউপি চেয়ারম্যান ও সাহেবগঞ্জ ভূমি উদ্ধার
সংগ্রাম কমিটির সভাপতি শাকিল আকন্দ বুলবুল 'আত্মগোপনে' রয়েছে বলে
সাঁওতালদের অভিযোগ।
ওই ঘটনায় অভিযুক্ত সাহেবগঞ্জ ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক
শাহজাহান আলী প্রধানকেও এলাকায় দেখা যাচ্ছে না। এমনকি মোবাইল ফোন করেও তাকে
পাওয়া যায়নি।
এদিকে চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুলের অনুপস্থিতিতে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে এবং সেবা নিতে আসা লোকজন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
ওই ইউনিয়নের চক রহিমাবাদ এলাকার বাসিন্দা ওমর আলী (৪৮) অভিযোগ করে বলেন, 'চেয়ারম্যান বুলবুল বেশকিছুদিন হলো পরিষদে বসে না। ফলে তাদের প্রয়োজনীয় কাজ করতে বিঘ্ন হচ্ছে।'
আদিবাসী ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির নেতা ডা. ফিলিমন বাস্কে বলেন, 'আমরা অনেকবার বুলবুল ও শাহজাহানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। মোবাইল ফোনেও তাদের পাইনি। তারা কোথায় আছে জানি না। তবে ঘটনার সময় তারা পুলিশ ও মিল কর্তৃপক্ষের সাথে ছিল। ঘটনার পর তারা এলাকায় আসেনি। তবে শুনেছিলাম তারা গোবিন্দগঞ্জে কোথাও আত্মগোপন করে আছে। পরে জেনেছি ঢাকা যাওয়ার কথা বলে তারা উধাও হয়েছে।'
সাঁওতালদের ওপর হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও গুলির ঘটনায় মুয়ালীপাড়া গ্রামের স্বপন মুরমুর দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার সরকার জানান, দোষীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গত ৬ নভেম্বর গোবিন্দগঞ্জে রংপুর চিনিকলের সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারে আখ কাটাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও চিনিকল শ্রমিক কর্মচারীদের সঙ্গে সাঁওতালদের সংঘর্ষ হয়। এতে ৩ সাঁওতাল নিহত ও পুলিশসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন।
এদিকে চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুলের অনুপস্থিতিতে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে এবং সেবা নিতে আসা লোকজন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
ওই ইউনিয়নের চক রহিমাবাদ এলাকার বাসিন্দা ওমর আলী (৪৮) অভিযোগ করে বলেন, 'চেয়ারম্যান বুলবুল বেশকিছুদিন হলো পরিষদে বসে না। ফলে তাদের প্রয়োজনীয় কাজ করতে বিঘ্ন হচ্ছে।'
আদিবাসী ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির নেতা ডা. ফিলিমন বাস্কে বলেন, 'আমরা অনেকবার বুলবুল ও শাহজাহানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। মোবাইল ফোনেও তাদের পাইনি। তারা কোথায় আছে জানি না। তবে ঘটনার সময় তারা পুলিশ ও মিল কর্তৃপক্ষের সাথে ছিল। ঘটনার পর তারা এলাকায় আসেনি। তবে শুনেছিলাম তারা গোবিন্দগঞ্জে কোথাও আত্মগোপন করে আছে। পরে জেনেছি ঢাকা যাওয়ার কথা বলে তারা উধাও হয়েছে।'
সাঁওতালদের ওপর হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও গুলির ঘটনায় মুয়ালীপাড়া গ্রামের স্বপন মুরমুর দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার সরকার জানান, দোষীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গত ৬ নভেম্বর গোবিন্দগঞ্জে রংপুর চিনিকলের সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারে আখ কাটাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও চিনিকল শ্রমিক কর্মচারীদের সঙ্গে সাঁওতালদের সংঘর্ষ হয়। এতে ৩ সাঁওতাল নিহত ও পুলিশসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন।
0 comments:
Post a Comment