Place for Advertisement

Please Contact: spbjouralbd@gmail.com

ক্ষুদ্রজাতি পড়বে নিজ ভাষাতেই

বিপ্লব রহমান

একুশের গৌরবের পথচলায় বাংলার পাশাপাশি ক্ষুদ্রজাতির মাতৃভাষাও হয়েছে সমুন্নত। কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির প্রধান ভাষায় লিখিত চর্চা বহু বছর ধরে চলছে বেসরকারি উদ্যোগে। শুধু তা-ই নয়, পাহাড় ও সমতলে বেসরকারি উদ্যোগে চলছে বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির নিজ নিজ ভাষায় প্রাক-প্রাথমিক এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়। আর এবারই প্রথম খোদ সরকারই এগিয়ে এসেছে এই মহতি উদ্যোগ বাস্তবায়নে।
দেশের প্রায় ৭০টি ক্ষুদ্রজাতির প্রায় ২৫ লাখ মানুষ হাজার বছর ধরে বংশপরম্পরায় ব্যবহার করছেন নিজস্ব মাতৃভাষা। পাশাপাশি বাঙালির সঙ্গে ভাব বিনিময়ে তাঁরা ব্যবহার করেন বাংলা। প্রতিটি ক্ষুদ্রজাতির রয়েছে নিজস্ব প্রাচীন ভাষা, রীতিনীতি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। তবে কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা নেই। এ জন্য তাঁরা রোমান ও বাংলা হরফ ব্যবহার করেন। আবার চর্চার অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে অনেক ক্ষুদ্রজাতির ভাষা।
এ অবস্থায় প্রধান কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায়, তাদের নিজস্ব ভাষায় পাঠদানের উদ্যোগ নিয়েছে সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ভাষাগুলো হচ্ছে, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, সাঁওতাল, গারো ও সাদ্রি। এর মধ্যে সাদ্রি ব্যবহার করেন উত্তরবঙ্গে বসবাসকারী ওঁরাও, মুণ্ডা, মালো, মাহাতো, রাজোয়ার, তেলি, বাগদি, লহরা, কর্মকারসহ ১৫টি ক্ষুদ্রজাতি। পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তত দুই দশক ধরে বেসরকারি উদ্যোগে চলছে নিজস্ব বর্ণমালায় চাকমা ও মারমা ভাষার প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব বিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি মাতৃভাষায় পাঠ দেন সংশ্লিষ্ট ভাষার শিক্ষক। আর পাঠ্যবইও লেখা হয়েছে বেসরকারি উদ্যোগে। কয়েকটি উন্নয়ন সংস্থাও এই উদ্যোগের সঙ্গে আছে।



অন্যদিকে সাঁওতাল, গারো, ত্রিপুরা ও সাদ্রি- এই চার ভাষায় লিখিত চর্চা থাকলেও প্রাথমিক শিক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত বই। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে এবং ক্ষুদ্রজাতির বুদ্ধিজীবীদের তত্ত্বাবধানে এই চারটি ভাষায় এখন পাঠ্যবই লেখার কাজ চলছে। এরপর ক্ষুদ্রজাতি অধ্যুষিত অঞ্চলে সরকারি উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট ভাষায় পারদর্শী শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শুরু হবে পাঠদান। নিজস্ব হরফ বা বর্ণমালা না থাকায় গারো ও ত্রিপুরা ভাষায় রোমান হরফে এবং বাংলা বর্ণমালায় সাদ্রি ভাষায় লেখা হচ্ছে পাঠ্যবই। তবে বর্ণমালার বিতর্ক মীমাংসার অপেক্ষায় রয়েছে সাঁওতালি ভাষা। বাংলাদেশের সাঁওতালরা বহু বছর ধরে একই সঙ্গে রোমান ও বাংলা হরফে নিজ ভাষার চর্চা করছেন। প্রাথমিক পর্বের লেখাপড়ায়ও চলছে এই দুই বর্ণমালা। তাই বিতর্কটি মিটে যাওয়ার পর এ বিষয়ে সরকারি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ব্যবহারিক দিক চিন্তা করে অধিকাংশের মত বাংলা হরফেই সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়ার কাজ এগিয়ে নেওয়ার।
এসব বিষয়ে বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারির গৌরব হচ্ছে সব মাতৃভাষার সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা। তাই বহু ভাষাভাষির বাংলাদেশে ক্ষুদ্রজাতি অন্তত প্রাথমিক শিক্ষাটুকু নিজ নিজ মাতৃভাষায় লাভ করবে, এটি একটি মৌলিক মানবিক অধিকার। দেরিতে হলেও সরকার ক্ষুদ্রজাতির বহু বছরের এই দাবিতে সাড়া দিয়েছে। এখন আমরা চাই, এর দ্রুত বাস্তবায়ন।’ তিনি বলেন, ‘পাশাপাশি আমরা নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য বিষয়ে গবেষণা ও অধ্যয়নের জন্য চাই একটি ক্ষুদ্রজাতির একাডেমি।’
সাঁওতালি ভাষার বর্ণমালা বিতর্কের বিষয়ে জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সভাপতি রবীন সরেণ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহু বছর ধরে বাংলা বর্ণমালায়ই চলছে সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়া। আমরা নিজেরাও শৈশবে বাংলা হরফেই সাঁওতালি শিখেছি। কিন্তু শিশুদের পাঠদানে রোমান হরফ চালু করা হলে পরবর্তী সময় তাকে অন্যান্য বিষয়ে লেখাপড়ার জন্য আবার নতুন করে শিখতে হয় বাংলা বর্ণমালা। অর্থাৎ শিশুর ওপর চেপে বসে দুটি বর্ণমালা।’ সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর এই নেতা আরো বলেন, ‘রোমান হরফে সাঁওতালি শেখার কোনো ব্যবহারিক মূল্য নেই। কারণ আমাদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের লেখাপড়া সব বাংলা ভাষাতেই। আমরা রোমান হরফ গ্রহণ করলে উন্নয়নের মূল জনস্রোত থেকেই পিছিয়ে পড়ব।’
অন্যদিকে রোমান হরফের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন নওগাঁর ধামইরহাট মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক আলবার্ট সরেণ। তিনি বলেন, ‘মিশনারি শিক্ষার হাত ধরে ১৮৪৫ সাল থেকে এই উপমহাদেশে রোমান হরফে চলছে সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়া, সাহিত্যচর্চা ও গবেষণা। ভারতের ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, ওড়িষা, বিহার, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ কয়েকটি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহু বছর ধরে চলছে রোমান হরফে লেখাপড়া। নব্বইয়ের দশকে আমাদের দেশে বাংলা বর্ণমালায় শুরু হয়েছে সাঁওতালি ভাষার চর্চা। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিকতার স্বার্থে আমরা রোমান হরফেই প্রাথমিক শিক্ষা চাই। অন্যথায় সারা বিশ্বের সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে নিজ ভাষায় ভাব বিনিময়ে আমরা পিছিয়ে পড়ব। এ ছাড়া বাংলা হরফে সাঁওতালি ভাষার উচ্চারণও সঠিক হয় না।’
সাঁওতাল শিক্ষার্থী সুভাষ চন্দ্র হেমরম রাজশাহীর নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর আইন বিভাগে পড়ছেন। তিনি বলেন, ‘অন্যান্য ক্ষুদ্রজাতির মতো আমরাও ঘরের বাইরে ব্যবহারিক কাজে বাংলাভাষা ব্যবহার করি। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলা হরফে সাঁওতালি ভাষা শেখা আমার জন্য সহজ হয়েছে। পরে এই বর্ণমালাতেই আমাকে লেখাপড়া করতে হয়েছে বলে নতুন করে আর শিখতে হয়নি।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2014/02/09/50254#sthash.U3mdta9b.dpuf
একুশের গৌরবের পথচলায় বাংলার পাশাপাশি ক্ষুদ্রজাতির মাতৃভাষাও হয়েছে সমুন্নত। কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির প্রধান ভাষায় লিখিত চর্চা বহু বছর ধরে চলছে বেসরকারি উদ্যোগে। শুধু তা-ই নয়, পাহাড় ও সমতলে বেসরকারি উদ্যোগে চলছে বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির নিজ নিজ ভাষায় প্রাক-প্রাথমিক এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়। আর এবারই প্রথম খোদ সরকারই এগিয়ে এসেছে এই মহতি উদ্যোগ বাস্তবায়নে।
দেশের প্রায় ৭০টি ক্ষুদ্রজাতির প্রায় ২৫ লাখ মানুষ হাজার বছর ধরে বংশপরম্পরায় ব্যবহার করছেন নিজস্ব মাতৃভাষা। পাশাপাশি বাঙালির সঙ্গে ভাব বিনিময়ে তাঁরা ব্যবহার করেন বাংলা। প্রতিটি ক্ষুদ্রজাতির রয়েছে নিজস্ব প্রাচীন ভাষা, রীতিনীতি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। তবে কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা নেই। এ জন্য তাঁরা রোমান ও বাংলা হরফ ব্যবহার করেন। আবার চর্চার অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে অনেক ক্ষুদ্রজাতির ভাষা।
এ অবস্থায় প্রধান কয়েকটি ক্ষুদ্রজাতির ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায়, তাদের নিজস্ব ভাষায় পাঠদানের উদ্যোগ নিয়েছে সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ভাষাগুলো হচ্ছে, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, সাঁওতাল, গারো ও সাদ্রি। এর মধ্যে সাদ্রি ব্যবহার করেন উত্তরবঙ্গে বসবাসকারী ওঁরাও, মুণ্ডা, মালো, মাহাতো, রাজোয়ার, তেলি, বাগদি, লহরা, কর্মকারসহ ১৫টি ক্ষুদ্রজাতি। পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তত দুই দশক ধরে বেসরকারি উদ্যোগে চলছে নিজস্ব বর্ণমালায় চাকমা ও মারমা ভাষার প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব বিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি মাতৃভাষায় পাঠ দেন সংশ্লিষ্ট ভাষার শিক্ষক। আর পাঠ্যবইও লেখা হয়েছে বেসরকারি উদ্যোগে। কয়েকটি উন্নয়ন সংস্থাও এই উদ্যোগের সঙ্গে আছে।
অন্যদিকে সাঁওতাল, গারো, ত্রিপুরা ও সাদ্রি- এই চার ভাষায় লিখিত চর্চা থাকলেও প্রাথমিক শিক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত বই। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে এবং ক্ষুদ্রজাতির বুদ্ধিজীবীদের তত্ত্বাবধানে এই চারটি ভাষায় এখন পাঠ্যবই লেখার কাজ চলছে। এরপর ক্ষুদ্রজাতি অধ্যুষিত অঞ্চলে সরকারি উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট ভাষায় পারদর্শী শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শুরু হবে পাঠদান। নিজস্ব হরফ বা বর্ণমালা না থাকায় গারো ও ত্রিপুরা ভাষায় রোমান হরফে এবং বাংলা বর্ণমালায় সাদ্রি ভাষায় লেখা হচ্ছে পাঠ্যবই। তবে বর্ণমালার বিতর্ক মীমাংসার অপেক্ষায় রয়েছে সাঁওতালি ভাষা। বাংলাদেশের সাঁওতালরা বহু বছর ধরে একই সঙ্গে রোমান ও বাংলা হরফে নিজ ভাষার চর্চা করছেন। প্রাথমিক পর্বের লেখাপড়ায়ও চলছে এই দুই বর্ণমালা। তাই বিতর্কটি মিটে যাওয়ার পর এ বিষয়ে সরকারি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ব্যবহারিক দিক চিন্তা করে অধিকাংশের মত বাংলা হরফেই সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়ার কাজ এগিয়ে নেওয়ার।
এসব বিষয়ে বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারির গৌরব হচ্ছে সব মাতৃভাষার সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা। তাই বহু ভাষাভাষির বাংলাদেশে ক্ষুদ্রজাতি অন্তত প্রাথমিক শিক্ষাটুকু নিজ নিজ মাতৃভাষায় লাভ করবে, এটি একটি মৌলিক মানবিক অধিকার। দেরিতে হলেও সরকার ক্ষুদ্রজাতির বহু বছরের এই দাবিতে সাড়া দিয়েছে। এখন আমরা চাই, এর দ্রুত বাস্তবায়ন।’ তিনি বলেন, ‘পাশাপাশি আমরা নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য বিষয়ে গবেষণা ও অধ্যয়নের জন্য চাই একটি ক্ষুদ্রজাতির একাডেমি।’
সাঁওতালি ভাষার বর্ণমালা বিতর্কের বিষয়ে জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সভাপতি রবীন সরেণ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহু বছর ধরে বাংলা বর্ণমালায়ই চলছে সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়া। আমরা নিজেরাও শৈশবে বাংলা হরফেই সাঁওতালি শিখেছি। কিন্তু শিশুদের পাঠদানে রোমান হরফ চালু করা হলে পরবর্তী সময় তাকে অন্যান্য বিষয়ে লেখাপড়ার জন্য আবার নতুন করে শিখতে হয় বাংলা বর্ণমালা। অর্থাৎ শিশুর ওপর চেপে বসে দুটি বর্ণমালা।’ সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর এই নেতা আরো বলেন, ‘রোমান হরফে সাঁওতালি শেখার কোনো ব্যবহারিক মূল্য নেই। কারণ আমাদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের লেখাপড়া সব বাংলা ভাষাতেই। আমরা রোমান হরফ গ্রহণ করলে উন্নয়নের মূল জনস্রোত থেকেই পিছিয়ে পড়ব।’
অন্যদিকে রোমান হরফের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন নওগাঁর ধামইরহাট মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক আলবার্ট সরেণ। তিনি বলেন, ‘মিশনারি শিক্ষার হাত ধরে ১৮৪৫ সাল থেকে এই উপমহাদেশে রোমান হরফে চলছে সাঁওতালি ভাষায় লেখাপড়া, সাহিত্যচর্চা ও গবেষণা। ভারতের ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, ওড়িষা, বিহার, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ কয়েকটি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহু বছর ধরে চলছে রোমান হরফে লেখাপড়া। নব্বইয়ের দশকে আমাদের দেশে বাংলা বর্ণমালায় শুরু হয়েছে সাঁওতালি ভাষার চর্চা। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিকতার স্বার্থে আমরা রোমান হরফেই প্রাথমিক শিক্ষা চাই। অন্যথায় সারা বিশ্বের সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে নিজ ভাষায় ভাব বিনিময়ে আমরা পিছিয়ে পড়ব। এ ছাড়া বাংলা হরফে সাঁওতালি ভাষার উচ্চারণও সঠিক হয় না।’
সাঁওতাল শিক্ষার্থী সুভাষ চন্দ্র হেমরম রাজশাহীর নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর আইন বিভাগে পড়ছেন। তিনি বলেন, ‘অন্যান্য ক্ষুদ্রজাতির মতো আমরাও ঘরের বাইরে ব্যবহারিক কাজে বাংলাভাষা ব্যবহার করি। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলা হরফে সাঁওতালি ভাষা শেখা আমার জন্য সহজ হয়েছে। পরে এই বর্ণমালাতেই আমাকে লেখাপড়া করতে হয়েছে বলে নতুন করে আর শিখতে হয়নি।’
Source: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2014/02/09/50254#sthash.U3mdta9b.dpuf

Share on Google Plus

About Santali Pạrsi

3 comments:

  1. Jogendranath Soren - Pakisthner tot kalin education minister Lutfar Rahman bolechilen, Bangla eseche debnagri theke. Ar debnagri manei Hindu.Unar mote Kono Muslim , Hinduder alphabet e nijer bhasa chorcha kora thik noy.Kintu tini tar ei sorojontro sophol korte berthoy hon. Karon Banglar bir jonota tar ei hino uddeshoy ke sophol korte dei ni. Ekie bhabe Jatiyo Adivasi Parishoder President Robindra Nath Soren er Swapno o purun hobe na.

    ReplyDelete
  2. Above comments are taken from: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2014/02/09/50254

    ReplyDelete
  3. Lawrence Besra: They dont know about the phonetix- how to pronounce Santali language using bengali font- Robin soren said he had learned santali in bengali fonts- what a liar!! it did not exist until 1999! I mean he was born after that!! Those are the touts- culprits- they are being used- abused- and they can do anything!

    (From Facebook Comment)

    ReplyDelete