নিজস্ব প্রতিবেদক|
সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করে সাম্প্রদায়িক ও ধর্মীয় জঙ্গিবাদ
মোকাবিলায় সব নাগরিককে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল
হামিদ। গতকাল বিকালে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শারদীয় দুর্গোৎসবোত্তর
বিজয়া সম্মিলন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এই আহ্বান জানান।
সংবিধানে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, ধর্ম-বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয় নির্বিশেষে আমরা সবাই এ দেশের নাগরিক। আমাদের সবার অধিকার সমান। তাই ধর্মভিত্তিক বা সামাজিক বিভাজনের অশুভ রাহুগ্রাস থেকে জাতিকে মুক্ত রাখতে হবে। সাম্প্রদায়িক, ধর্মীয় বা আদর্শিক জঙ্গিবাদ, অসহনশীলতা ও গোঁড়ামি পরিত্যাগ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে সমৃদ্ধির পথে। নাগরিক হিসেবে এটি আমাদের কর্তব্য।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির আয়োজনে ওই বিজয়া সম্মিলনীতে সব ধর্মের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ধর্মে-ধর্মে কোনো বৈষম্য নেই, সংঘাত নেই। যারা এই অন্তর্নিহিত সত্য অনুধাবনে ব্যর্থ, তাদের কারণেই ধর্মের গ্লানি দেখা দেয়। এর মূল্য দিতে হয় মানবজাতিকে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বে প্রশংসিত হওয়া বাংলাদেশের লড়াই ও অর্জন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের সম্মিলিত প্রয়াসে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রপতি। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে বলে আশা প্রকাশ করে এ জন্য দেশপ্রেম, জাতীয় ঐক্য ও সম্মিলিত প্রয়াসের ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি ডি এন চ্যাটার্জীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজাল, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের স্বামী ধ্রুবেশানন্দ মহারাজ, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাদার বেঞ্জামিন কস্তা, কমলাপুর ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহারের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ বুদ্ধ প্রিয় মহাথের, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার পাল বক্তব্য রাখেন।
সংবিধানে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, ধর্ম-বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয় নির্বিশেষে আমরা সবাই এ দেশের নাগরিক। আমাদের সবার অধিকার সমান। তাই ধর্মভিত্তিক বা সামাজিক বিভাজনের অশুভ রাহুগ্রাস থেকে জাতিকে মুক্ত রাখতে হবে। সাম্প্রদায়িক, ধর্মীয় বা আদর্শিক জঙ্গিবাদ, অসহনশীলতা ও গোঁড়ামি পরিত্যাগ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে সমৃদ্ধির পথে। নাগরিক হিসেবে এটি আমাদের কর্তব্য।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির আয়োজনে ওই বিজয়া সম্মিলনীতে সব ধর্মের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ধর্মে-ধর্মে কোনো বৈষম্য নেই, সংঘাত নেই। যারা এই অন্তর্নিহিত সত্য অনুধাবনে ব্যর্থ, তাদের কারণেই ধর্মের গ্লানি দেখা দেয়। এর মূল্য দিতে হয় মানবজাতিকে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বে প্রশংসিত হওয়া বাংলাদেশের লড়াই ও অর্জন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের সম্মিলিত প্রয়াসে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রপতি। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে বলে আশা প্রকাশ করে এ জন্য দেশপ্রেম, জাতীয় ঐক্য ও সম্মিলিত প্রয়াসের ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি ডি এন চ্যাটার্জীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজাল, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের স্বামী ধ্রুবেশানন্দ মহারাজ, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাদার বেঞ্জামিন কস্তা, কমলাপুর ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহারের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ বুদ্ধ প্রিয় মহাথের, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার পাল বক্তব্য রাখেন।
Source: http://www.dainikamadershomoy.com/todays-paper/
0 comments:
Post a Comment