০২:২৭, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৬
| প্রিন্ট সংস্করণ
|
আপডেট:
তির, ধনুক, লাঠি হাতে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই অপেক্ষা করছিলেন গাইবান্ধার
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মাদারপুর গ্রামের সাঁওতালেরা। সকাল ১০টার দিকে জাতীয়
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক সেখানে পৌঁছান। এরপর
হত্যা, ঘরে আগুন ও লুটপাটের ঘটনার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন দুই শতাধিক
সাঁওতাল।
মাদারপুর গির্জার সামনে আয়োজিত সমাবেশে কমিশনের চেয়ারম্যান রিয়াজুল হক তির–ধনুক–লাঠি নিয়ে আসার কারণ জানতে চাইলে সাঁওতালেরা একযোগে বললেন, নিজেদের নিরাপত্তার জন্যই এভাবে এসেছেন। শোনার পর চেয়ারম্যান বললেন, বিষয়টি সবার জন্য ‘লজ্জার’।
কমিশনের চেয়ারম্যান সমাবেশে বলেন, এই ঘটনায় যাঁরা জড়িত, তাঁদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তিনি বলেন, ‘আজকে সরেজমিনে ঘটনা দেখে অনেক অন্যায় চোখে পড়েছে। সত্য ঘটনা উদ্ঘাটন করে আমরা শক্তভাবে তা সরকারের কাছে তুলে ধরব।’ সমাবেশের পর মাদারপুর গির্জার ভেতরে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর সাতজন নারী ও পুরুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
গতকাল মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন আদিবাসী–বিষয়ক সংসদীয় ককাসের আহ্বায়ক ফজলে হোসেন বাদশাসহ আরও অনেকে।
ক্ষমা চেয়ে অব্যাহতি: ঢাকায় নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সংঘর্ষের ঘটনায় আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে শব্দচয়নের ব্যাপারে হাইকোর্টে হাজির হয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে অব্যাহতি পেয়েছেন গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক। তলব পেয়ে গতকাল হাইকোর্টে হাজির হন গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক। তাঁকে গতকাল আদালতে হাজির হতে ৬ ডিসেম্বর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
মাদারপুর গির্জার সামনে আয়োজিত সমাবেশে কমিশনের চেয়ারম্যান রিয়াজুল হক তির–ধনুক–লাঠি নিয়ে আসার কারণ জানতে চাইলে সাঁওতালেরা একযোগে বললেন, নিজেদের নিরাপত্তার জন্যই এভাবে এসেছেন। শোনার পর চেয়ারম্যান বললেন, বিষয়টি সবার জন্য ‘লজ্জার’।
কমিশনের চেয়ারম্যান সমাবেশে বলেন, এই ঘটনায় যাঁরা জড়িত, তাঁদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তিনি বলেন, ‘আজকে সরেজমিনে ঘটনা দেখে অনেক অন্যায় চোখে পড়েছে। সত্য ঘটনা উদ্ঘাটন করে আমরা শক্তভাবে তা সরকারের কাছে তুলে ধরব।’ সমাবেশের পর মাদারপুর গির্জার ভেতরে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর সাতজন নারী ও পুরুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
গতকাল মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন আদিবাসী–বিষয়ক সংসদীয় ককাসের আহ্বায়ক ফজলে হোসেন বাদশাসহ আরও অনেকে।
ক্ষমা চেয়ে অব্যাহতি: ঢাকায় নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সংঘর্ষের ঘটনায় আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে শব্দচয়নের ব্যাপারে হাইকোর্টে হাজির হয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে অব্যাহতি পেয়েছেন গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক। তলব পেয়ে গতকাল হাইকোর্টে হাজির হন গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক। তাঁকে গতকাল আদালতে হাজির হতে ৬ ডিসেম্বর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
0 comments:
Post a Comment